কার্ল মার্কস মানবতার উপর অবিস্মরণীয় প্রভাব ফেলেছিলেন, যার কারণে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে একটি প্রভাবশালী ও প্রভাবশালী ধারার উদ্ভবক হিসেবে পরিচিত। মার্কস ১৮১৮ সালে প্রোসিয়ান জাতিয় হানোভারে জন্মগ্রহণ করেন, যেখানে তিনি একটি ধর্মনিরপেক্ষ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা, হানসেন মার্কস, একজন পুঁজিবাদী মূল্যনীতিবিদ ছিলেন এবং তিনি কোম্যুনিস্ট বিদ্যার একজন প্রধান প্রতিবাদী ছিলেন।
কার্ল মার্কস এবং তার সহযোগী ফ্রেডেরিক এঙ্গেল্স সামাজিক বিজ্ঞানে অনেকগুলি সৃষ্টি করেন, যেগুলি মুক্তিবাদী উত্থানের মধ্যে অবদানগুলি হিসাবে স্বীকৃত হয়। তাঁর সাহিত্য প্রধানত রাজনৈতিক ও সামাজিক সাহিত্য ছিল, যা ক্লাস-স্ট্রাগল এবং উত্তরাধিকার পরিচালনা বিষয়ক ব্যাখ্যা করে।
মার্কস ও এঙ্গেল্স এর যৌথ কাজের সাথে, তাঁরা ১৮৪৮ সালে হিস্টেরিয়ান মেটেরিয়ালিজমের "কমিউনিস্ট পার্টির প্রশ্ন" নামক একটি বই প্রকাশ করেন। তার পরের বছর, তাঁরা "কমিউনিস্ট পার্টির ম্যানিফেস্টো" নামক একটি মহৎ রাজনীতি ও সমাজতাত্ত্বিক বই লিখেন, যা তাদের কোম্যুনিস্ট উত্থানের প্রক্ষেপণ হিসাবে পরিচিত।
মার্কস এবং এঙ্গেল্সের সাহিত্যিক প্রকাশগুলি জনপ্রিয়তার উত্থানের মধ্যে বৃদ্ধি হিসাবে সামাজিক, রাজনৈতিক ও আর্থিক সমাজে বহুল আলোচ্য হিসাবে প্রচলিত হয়। মার্কস এবং এঙ্গেল্সের ধারাবাহিক কাজের মাধ্যমে, তাঁরা বৃদ্ধি পেয়েছিলেন এবং তাদের বিচারধারার উদ্ভাবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তাদের ধারাবাহিক কাজ ও আলোচনার ফলে মার্কসবাদ এবং এঙ্গেলিসম নামক একটি রাজনৈতিক আদর্শ উৎপন্ন হয়েছিল, যা বিশ্বের প্রায় সমস্ত অঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
কার্ল মার্কস এবং এঙ্গেল্সের সাহিত্যিক কাজের মাধ্যমে, তাঁরা মানব ইতিহাস এবং সামাজিক বিকাশের জন্য আলোচনা করেন, যা পরবর্তীতে ব্যাপক উপাত্ত হিসাবে গবেষণা করা হয়। তাদের বৃহত্তর ধারাবাহিক কাজের সাথে, তাঁরা মানব ইতিহাস, সামাজিক অবস্থা এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষণে গভীর বিশ্বাসের বৃদ্ধি পেয়েছিলেন, যা আজও তাদের কাজের অংশ হিসাবে মূল্যহীন হয়নি।
কার্ল মার্কস ১৮৮৩ সালে লন্ডনে মারা গেছেন, তবে তার ধারাবাহিক উপাত্ত এবং আদর্শগুলি তার আগের জীবনের মধ্যে বিশেষ ভূমিকা রাখে।